দক্ষিণী অভিনেত্রী শান্তিপ্রিয়া। মিষ্টি হাসি ঘন কালো চুলের কারণে নজর কাড়েন দর্শকের। ১৯৯৪ সালে তাঁর বলিউডে অভিষেক হয়। বিপরীতে ছিলেন অক্ষয় কুমার। ছবির নাম ইক্কে পে ইক্কা। তার পর অনেকটা সময় পেরিয়ে গিয়েছে। শান্তিপ্রিয়া বলিউডে বেশ কিছু ছবি করে তার পর ফিরে যান দক্ষিণে।
এর পরে তিনি বিয়ে করেন অভিনেতা সিদ্ধার্থ রায়কে। স্বামী মারা গিয়েছেন, ছেলেমেয়ে বড় হয়ে গিয়েছে। তবে ভুলতে পারেননি প্রথম ছবিতে সহ অভিনেতার কাছে হেনস্থার কথা। বিয়ের পর নিজেকে অভিনয়জগৎ থেকে সরিয়ে নেন। আবার ফিরছেন অভিনয়ে। কিন্তু এ বার তাঁর ঘন কালো চুল আর নেই। মাথা কামিয়ে ফেলেছেন। কিন্তু কী কারণে এমন করলেন অভিনেত্রী?
মাসখানেক আগে সমাজমাধ্যমের পাতায় একটি ছবি দেন শান্তিপ্রিয়া পরনে তাঁর খয়েরি বড় মাপের একটি কোট। চোখ দুটো জ্বলজ্বল করছে। মাথা ন্যাড়া। তবে অভিনেত্রী হিসেবে শান্তিপ্রিয়াই প্রথম মাথা কামালেন, এমন নয়। বহু বছর আগে শাবানা আজ়মি নিজেকে নিয়ে এমন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন। যদিও সেটা ছিল ছবির চিত্রনাট্যের প্রয়োজন। তবে শান্তিপ্রিয়ার কারণটা অন্য। তিনি লিঙ্গবিভেদ মুছতে চেয়েছেন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শান্তিপ্রিয়া বলেন, ‘‘আমার মনে হল, সবসময় ছেলেরাই বা কেন নিজের চুল যখন খুশি কামিয়ে ফেলতে পারবেন? আমরা কেন পারব না? চুল তো আবার গজিয়ে যাবে।’’ তবে নিজেকে নিয়মের খাঁচায় আবদ্ধ করে রাখতে চান না শান্তিপ্রিয়া। শুধু তাই নয়, অনেকেই বলেন, স্রেফ দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এ সব করেছেন। তাঁদের উদ্দেশে অভিনেত্রী বলেন, ‘‘আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হলে নিজের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতাম না। খুব ছোটবেলায় নিজেকে দেখেছিলাম ন্যাড়া অবস্থায়। ফের দেখতে চেয়েছিলাম কেমন লাগে।’’
এর পরে তিনি বিয়ে করেন অভিনেতা সিদ্ধার্থ রায়কে। স্বামী মারা গিয়েছেন, ছেলেমেয়ে বড় হয়ে গিয়েছে। তবে ভুলতে পারেননি প্রথম ছবিতে সহ অভিনেতার কাছে হেনস্থার কথা। বিয়ের পর নিজেকে অভিনয়জগৎ থেকে সরিয়ে নেন। আবার ফিরছেন অভিনয়ে। কিন্তু এ বার তাঁর ঘন কালো চুল আর নেই। মাথা কামিয়ে ফেলেছেন। কিন্তু কী কারণে এমন করলেন অভিনেত্রী?
মাসখানেক আগে সমাজমাধ্যমের পাতায় একটি ছবি দেন শান্তিপ্রিয়া পরনে তাঁর খয়েরি বড় মাপের একটি কোট। চোখ দুটো জ্বলজ্বল করছে। মাথা ন্যাড়া। তবে অভিনেত্রী হিসেবে শান্তিপ্রিয়াই প্রথম মাথা কামালেন, এমন নয়। বহু বছর আগে শাবানা আজ়মি নিজেকে নিয়ে এমন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন। যদিও সেটা ছিল ছবির চিত্রনাট্যের প্রয়োজন। তবে শান্তিপ্রিয়ার কারণটা অন্য। তিনি লিঙ্গবিভেদ মুছতে চেয়েছেন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শান্তিপ্রিয়া বলেন, ‘‘আমার মনে হল, সবসময় ছেলেরাই বা কেন নিজের চুল যখন খুশি কামিয়ে ফেলতে পারবেন? আমরা কেন পারব না? চুল তো আবার গজিয়ে যাবে।’’ তবে নিজেকে নিয়মের খাঁচায় আবদ্ধ করে রাখতে চান না শান্তিপ্রিয়া। শুধু তাই নয়, অনেকেই বলেন, স্রেফ দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এ সব করেছেন। তাঁদের উদ্দেশে অভিনেত্রী বলেন, ‘‘আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হলে নিজের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতাম না। খুব ছোটবেলায় নিজেকে দেখেছিলাম ন্যাড়া অবস্থায়। ফের দেখতে চেয়েছিলাম কেমন লাগে।’’